পাখি পালনের উপকারীতা - পাখি পালন

পাখি পালনের উপকারীতা - পাখি পালন    

পাখি সৃষ্টিকর্তার এক অপরূপ সৃষ্টি। পাখি ছাড়া প্রকৃতির সৌন্দর্য অসম্পূর্ণ ।
আর পাখির এই সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে শতশত বছর ধরে মানুষ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি পালন করে আসছে।
বর্তমানে পাখিপালন একটা শিল্পে পরিনত হয়েছে। যা এভিকালচার নামে অধিক পরিচিত ।

   বিগত কয়েকবছর ধরে এ দেশে পাখাল এর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কেউ বড় পরিসরে আবার কেউ ছোট পরিসরে পাখি পালন করছেন।

কারন পাখি পালন যেমন একটা শৌখিনতার প্রতীক তেমনি এর কিছু বিশেষ উপকারিতা রয়েছে।


 ★★পাখি পালন অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক। শৌখিন পাখাল সমাজের বড় এক অংশ শিক্ষার্থী। যারা পাখি পালন করে নিজের হাত খরচ এর টাকা উপার্জন করতে পারছে। 


  ★★এভিকালচার দেশে বেকারত্ব দূর করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। অল্প পুজিতে ছোট পরিসরেই শৌখিন পাখির বানিজ্যিক উৎপাদন করা সম্ভব এবং যা অত্যন্ত লাভজনক।


★★ তাছাড়া পাখি পালন একটা সুস্থ বিনোদনের মাধ্যম। পোষা পাখির কলকাকলি শহুরে পরিবেশেও প্রকৃতির ছোয়া দেয়। 😇😇

★★ মানসিক অবসাদ কাটাতে অথবা একাকিত্ব কাটাতে পাখি পালন অত্যান্ত সহায়ক। 

 ফলে যেসব তরুন তরুনী বিভিন্ন হতাশা জনিত কারনে মাদক বা বিভিন্ন অন্যায় পথকে মুক্তির পথ হিসাবে বেছে নিয়েছে তাদের হাতে আমরা পাখি তুলে দিতে পারি। 


বাজেরিগার ,পাখি পালন, baudgies feeding baby













  আমরা যদি পাখি পালন ও উৎপাদনকে আমাদের দেশের গন্ডি পেরিয়ে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে পারি, তবে  আমাদের দেশ এই সেক্টর থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারবে।
কারন সারাবিশ্বে এভিকালচার অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং দিন দিন এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
   তাই আসুন পাখি পালন করি, এবং অন্যকে পাখি পালনে উৎসাহিত  করি।

No comments

Powered by Blogger.